এক সপ্তাহ আগে ভৈরব ছেড়েছিল পরিবারটি
- Get link
- X
- Other Apps

নিহত ব্যক্তিরা হলেন মা জাহানারা বেগম ওরফে মুক্তা (৪৫), ছেলে কাজী মুহিব হাসান (২৮) ও মেয়ে তাসপিয়া সুলতানা (২০)। তাসপিয়া প্রতিবন্ধী ছিলেন। ঘর থেকে পুলিশ একটি চিরকুট উদ্ধার করে। চিরকুটে লেখা ছিল, ভাগ্য আর আত্মীয়স্বজনের অবহেলার কারণেই তাঁরা আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।আজ সকালে শহরের জগন্নাথপুর উত্তরপাড়ার ইকবালের পৈতৃক বাড়িতে গিয়ে জানা গেল, জাহানারা বেগমের স্বামী ইকবাল হোসেন ছিলেন বিআরডিবি অফিসের ব্যবস্থাপক। ২০১৬ সালে মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় কর্মরত অবস্থায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। ইকবাল বড়লেখায় কর্মরত থাকলেও দীর্ঘদিন পরিবারটি থাকত ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে। ইকবালের মৃত্যুর পর পরিবারটি ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে বসবাস শুরু করে। মাস দুয়েক আগে ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট এলাকার বাসাটি ছেড়ে তিন সদস্যের পরিবারটি বাড়ি ফিরে আসে। বাড়িতে তাঁদের থাকার নিজস্ব ঘর না থাকায় পাশের বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস শুরু করেন।
পরিবারটি ৫ মে ভৈরবের বাসা ছেড়ে দিয়ে ঢাকার উত্তরখানের বাসায় উঠেছিল বলে জানালেন ইকবালের ছোট ভাই আহসান উল্লাহর স্ত্রী তানজিনা আক্তার। তিনি বলেন, ঢাকায় চলে যাওয়ার আগে তাঁদের বাড়িতে দাওয়াত খেয়েছে পরিবারটি। তবে কয়েক দিন ধরে পরিবারটির কারও সঙ্গে তাদের যোগাযোগ ছিল না।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment