সময় ও স্রোত কারো জন্য থেমে থাকে না । তাই সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। যে সময়কে মূল্যায়ন করতে পেরেছেন সেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিখ্যাত হয়েছেন। তেমনি একজন হচ্ছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ এ,কে,এম এমদাদুল
বারি। অনেক সামাজিক রাজনৈতিক কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নির্দেশে। সৈয়দ এ,কে,এম এমদাদুল বারির জন্ম ২৩ শে নভেম্বর ১৯৩৫ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রানীখার গ্রামে। রানীখার প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। তালশহর এ আই স্কুল থেকে প্রথম বিভাগ পেয়ে ম্যাট্রিক পাশ করেন। প্রথম বিভাগ পেয়ে আই এ পাশ করেন কিশোরগন্জ জেলার ভৈরব উপজেলার হাজী আসমত কলেজ থেকে। তারপর ঢাকা সলিমুল্লাহ একাডেমী থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অর্নাস করেন। পরে কুমিল্লা থেকে এল,এল,বি পাশ করেন। ওকালতি প্র্যাকটিস করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুরাতন বিল্ডিং কোর্টে। ১৯৬৫ সালে কুমিল্লাতে এডভোকেট নিযুক্ত হন। ১৯৬৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কোর্টে আসলেন। ১৯৭০ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৪ আসনে সংসদ নির্বাচন করেন। বিপুল ভোটে জয়লাভ করে MPA নির্বাচিত হন। আর একই আসনে MNA নির্বাচিত হয় বর্তমান আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হকের বাবা এডভোকেট সিরাজুল হক। তারপর ১৯৭১ সালে ২ নং সেক্টর থেকে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহন করেন। ৭০ দশকে কসবা আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন আর ২০১০ সালে হন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের ভা: প্রা: সভাপতি। জেলা পরিষদ প্রশাসক নিযুক্ত হন ২০১১ সালে। বর্তমানে সুনামের সাথে এখনও সেই পদেই বহাল আছেন। তিনি জেলা পরিষদ প্রশাসক হওয়ার পর অনেক উন্নয়নমুলক কাজ করেছেন। বিশেষ করে টেন্ডারবাজদের হানাহানি মারামারি এখন নেই বললেই চলে। এখন সুষ্ট ভাবে সবাই টেন্ডার ড্রপ করতে পারেছে। এছড়াও শীতার্তদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন, অসহায় মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরন, দরিদ্র যুবকদের মাঝে রিক্সা বিতরন,প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার প্রদান ইত্যাদি। জেলা পরিষদ হওয়ার আগেও নিজ এলাকায় নিজ অর্থায়নে অনেক করে গেছেন। তার পিতা এস,এ হান্নানের নামে একটি স্কুল, মাতা ফয়জুননেসা নামে পল্লী স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র স্থাপন করেছেন। সৈয়দ এমদাদুল বারী গাউছিয়া আলীম মাদ্রাসা স্থাপন করেছেন। যেখানে ইংরেজী, বাংলা, সবই শেখানো হয়। এছাড়াও অনেক স্কুল, মসজিদ, রাস্তাঘাট নির্মান করেছেন। তিনি শেরে বাংলা স্বর্নপদক, স্যার সলিমুল্লাহ ভাষা পদক, ন্যানসন ম্যানডেলা বর্ণবাদ পদকে ভূষিত হয়েছেন।
বারি। অনেক সামাজিক রাজনৈতিক কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নির্দেশে। সৈয়দ এ,কে,এম এমদাদুল বারির জন্ম ২৩ শে নভেম্বর ১৯৩৫ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রানীখার গ্রামে। রানীখার প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। তালশহর এ আই স্কুল থেকে প্রথম বিভাগ পেয়ে ম্যাট্রিক পাশ করেন। প্রথম বিভাগ পেয়ে আই এ পাশ করেন কিশোরগন্জ জেলার ভৈরব উপজেলার হাজী আসমত কলেজ থেকে। তারপর ঢাকা সলিমুল্লাহ একাডেমী থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অর্নাস করেন। পরে কুমিল্লা থেকে এল,এল,বি পাশ করেন। ওকালতি প্র্যাকটিস করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুরাতন বিল্ডিং কোর্টে। ১৯৬৫ সালে কুমিল্লাতে এডভোকেট নিযুক্ত হন। ১৯৬৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কোর্টে আসলেন। ১৯৭০ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৪ আসনে সংসদ নির্বাচন করেন। বিপুল ভোটে জয়লাভ করে MPA নির্বাচিত হন। আর একই আসনে MNA নির্বাচিত হয় বর্তমান আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হকের বাবা এডভোকেট সিরাজুল হক। তারপর ১৯৭১ সালে ২ নং সেক্টর থেকে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহন করেন। ৭০ দশকে কসবা আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন আর ২০১০ সালে হন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের ভা: প্রা: সভাপতি। জেলা পরিষদ প্রশাসক নিযুক্ত হন ২০১১ সালে। বর্তমানে সুনামের সাথে এখনও সেই পদেই বহাল আছেন। তিনি জেলা পরিষদ প্রশাসক হওয়ার পর অনেক উন্নয়নমুলক কাজ করেছেন। বিশেষ করে টেন্ডারবাজদের হানাহানি মারামারি এখন নেই বললেই চলে। এখন সুষ্ট ভাবে সবাই টেন্ডার ড্রপ করতে পারেছে। এছড়াও শীতার্তদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন, অসহায় মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরন, দরিদ্র যুবকদের মাঝে রিক্সা বিতরন,প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার প্রদান ইত্যাদি। জেলা পরিষদ হওয়ার আগেও নিজ এলাকায় নিজ অর্থায়নে অনেক করে গেছেন। তার পিতা এস,এ হান্নানের নামে একটি স্কুল, মাতা ফয়জুননেসা নামে পল্লী স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র স্থাপন করেছেন। সৈয়দ এমদাদুল বারী গাউছিয়া আলীম মাদ্রাসা স্থাপন করেছেন। যেখানে ইংরেজী, বাংলা, সবই শেখানো হয়। এছাড়াও অনেক স্কুল, মসজিদ, রাস্তাঘাট নির্মান করেছেন। তিনি শেরে বাংলা স্বর্নপদক, স্যার সলিমুল্লাহ ভাষা পদক, ন্যানসন ম্যানডেলা বর্ণবাদ পদকে ভূষিত হয়েছেন।
Comments
Post a Comment